ঢাকা ০৯:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রক্ষাত সংগীতশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাস ও বরিশালের বাউল ছালমা দর্শক মাতালেন মাদারীপুরে জামালপুর সকল থানার অফিসার ইনচার্জগণের বিদায় সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত এনপিএসের ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সম্মাননা স্মারক পেলেন সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকার কেশবপুরে যুবদল নেতা উজ্জ্বলের জানাজায়  ভাই হত্যার বিচার চাইলেন কাউন্সিলর বাবু ১১ ডিসেম্বর কৃষকদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিক উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত গাইবান্ধা জেলার নাগরিক প্লাটফম এর সদস্যদের নাগরিকদের অধিকার ও প্রাপ্যতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে যুবক আটক কেশবপুরের মঙ্গলকোটে সোনাতন ধর্মালম্বীদের  সাথে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থীর মতবিনিময় মুক্তাগাছায় জনতার মুখোমুখি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ দুমকি উপজেলায়, যৌতুক মামলার প্রধান আসামি বগুড়া থেকে গ্রেপ্তার

মাগুরার সেই শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

জে বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫ ৬৯ বার পড়া হয়েছে
Jbangla.com অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মাগুরায় আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায়ের দিন আগামী ১৭ মে নির্ধারণ করেছেন আদালত। আজ (১৩ মে) বেলা ১১টার দিকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এই দিন ধার্য করেন।

মামলার রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষ তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মামলার বিভিন্ন তথ্য ও প্রমাণ বিশ্লেষণ করে আদালতে বক্তব্য তুলে ধরেন। প্রথম দিনের শুনানি শেষ না হওয়ায় মঙ্গলবার (১৩ মে) পুনরায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য করা হয়। সব পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের পর বিচারক রায়ের জন্য ১৭ মে দিন নির্ধারণ করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মকুল জানান, মামলার বিচারিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আজ আদালতে সকাল থেকেই যুক্তিতর্ক শুরু হয়। রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্কে আসামির বিরুদ্ধে উপস্থাপিত প্রমাণ, সাক্ষ্য এবং জব্দকৃত আলামতের ভিত্তিতে দোষ প্রমাণে তারা দৃঢ় অবস্থান নেন।

এ মামলায় মোট ২৯ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। মামলায় সাতটি জব্দ তালিকা উপস্থাপন করা হয়, যার মধ্যে ১৬ জন সাক্ষী ছিলেন। এদের মধ্যে ১২ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে সংশ্লিষ্ট জব্দ তালিকাগুলো সত্যায়ন করেছেন। এছাড়া, মামলার গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হিসেবে তিনটি মেডিকেল সার্টিফিকেট উপস্থাপন করা হয়। পাঁচজন চিকিৎসক আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে মেডিকেল রিপোর্টে দেওয়া মতামত সমর্থন করেন এবং তাদের স্বাক্ষর শনাক্ত করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের দাবি, এতসব সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে আসামি হিটু শেখের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ (সংশোধিত ২০০৩)–এর ধারা ৯(২) অনুযায়ী অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মাগুরার সেই শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

আপডেট সময় : ০৯:৪৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

মাগুরায় আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায়ের দিন আগামী ১৭ মে নির্ধারণ করেছেন আদালত। আজ (১৩ মে) বেলা ১১টার দিকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এই দিন ধার্য করেন।

মামলার রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষ তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মামলার বিভিন্ন তথ্য ও প্রমাণ বিশ্লেষণ করে আদালতে বক্তব্য তুলে ধরেন। প্রথম দিনের শুনানি শেষ না হওয়ায় মঙ্গলবার (১৩ মে) পুনরায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য করা হয়। সব পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের পর বিচারক রায়ের জন্য ১৭ মে দিন নির্ধারণ করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মকুল জানান, মামলার বিচারিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আজ আদালতে সকাল থেকেই যুক্তিতর্ক শুরু হয়। রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্কে আসামির বিরুদ্ধে উপস্থাপিত প্রমাণ, সাক্ষ্য এবং জব্দকৃত আলামতের ভিত্তিতে দোষ প্রমাণে তারা দৃঢ় অবস্থান নেন।

এ মামলায় মোট ২৯ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। মামলায় সাতটি জব্দ তালিকা উপস্থাপন করা হয়, যার মধ্যে ১৬ জন সাক্ষী ছিলেন। এদের মধ্যে ১২ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে সংশ্লিষ্ট জব্দ তালিকাগুলো সত্যায়ন করেছেন। এছাড়া, মামলার গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হিসেবে তিনটি মেডিকেল সার্টিফিকেট উপস্থাপন করা হয়। পাঁচজন চিকিৎসক আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে মেডিকেল রিপোর্টে দেওয়া মতামত সমর্থন করেন এবং তাদের স্বাক্ষর শনাক্ত করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের দাবি, এতসব সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে আসামি হিটু শেখের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ (সংশোধিত ২০০৩)–এর ধারা ৯(২) অনুযায়ী অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।