ঢাকা ০৫:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রক্ষাত সংগীতশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাস ও বরিশালের বাউল ছালমা দর্শক মাতালেন মাদারীপুরে জামালপুর সকল থানার অফিসার ইনচার্জগণের বিদায় সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত এনপিএসের ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সম্মাননা স্মারক পেলেন সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকার কেশবপুরে যুবদল নেতা উজ্জ্বলের জানাজায়  ভাই হত্যার বিচার চাইলেন কাউন্সিলর বাবু ১১ ডিসেম্বর কৃষকদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিক উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত গাইবান্ধা জেলার নাগরিক প্লাটফম এর সদস্যদের নাগরিকদের অধিকার ও প্রাপ্যতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে যুবক আটক কেশবপুরের মঙ্গলকোটে সোনাতন ধর্মালম্বীদের  সাথে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থীর মতবিনিময় মুক্তাগাছায় জনতার মুখোমুখি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ দুমকি উপজেলায়, যৌতুক মামলার প্রধান আসামি বগুড়া থেকে গ্রেপ্তার

মুক্তাগাছায় জনতার মুখোমুখি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ

মোঃ শাহীন আলম,ময়মনসিংহ
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৯:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ৪৫ বার পড়া হয়েছে
Jbangla.com অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

 

মোঃ শাহীন আলম,ময়মনসিংহ।

 

ময়মনসিংহ- ৫ (মুক্তাগাছা) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ শনিবার বিকেলে মুক্তাগাছার পৌর শহরের লক্ষীখোলা এলাকায় জনতার মুখোমুখি হন। নারী-পুরুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ তাকে ঘিরে তাদের অভাব-অভিযোগ ও প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেন।

 

স্থানীয় বাসিন্দারা মৌখিকভাবে উন্নয়ন, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, দুর্নীতি, জাতীয় রাজনৈতিক সংকট এবং মুক্তাগাছার দীর্ঘদিনের অবহেলিত সমস্যাগুলো নিয়ে প্রশ্ন করেন। প্রতিটি প্রশ্ন মনোযোগ দিয়ে শোনার পর তিনি তার পরিকল্পনা, প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব সমস্যাগুলোর সমাধানে সম্ভাব্য কৌশল তুলে ধরেন।

 

এড. মতিউর রহমান আকন্দ বলেন—

“মুক্তাগাছার উন্নয়ন থেমে থাকবে না। দীর্ঘদিন ধরে যেসব সমস্যা অবহেলিত হয়ে আছে, সেগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে সমাধান করতে চাই। জনগণের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময়ই পরিবর্তনের পথ দেখায়।”

 

মাদক ও দুর্নীতি বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তিনি বলেন—

“মাদক একটি পরিবারই নয়, পুরো সমাজকে ধ্বংস করে দেয়। এজন্য পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রকে সমন্বিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করাই আমার অবস্থান।”

 

শিক্ষা ও কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে তিনি বলেন—

“যুব সমাজকে দক্ষ করে তোলা ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়। মুক্তাগাছায় কারিগরি শিক্ষা সম্প্রসারণ ও তরুণদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে হবে।”

 

জনতার সঙ্গে এ ধরনের উন্মুক্ত মতবিনিময় স্থানীয়দের মধ্যে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। অনেকেই মনে করছেন, সাধারণ মানুষের সমস্যা ও প্রত্যাশাকে সামনে রেখে নেতার এভাবে সরাসরি কথা বলা রাজনৈতিক আস্থাকে আরও দৃঢ় করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

মুক্তাগাছায় জনতার মুখোমুখি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ

আপডেট সময় : ০৪:৪৯:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫

 

 

মোঃ শাহীন আলম,ময়মনসিংহ।

 

ময়মনসিংহ- ৫ (মুক্তাগাছা) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ শনিবার বিকেলে মুক্তাগাছার পৌর শহরের লক্ষীখোলা এলাকায় জনতার মুখোমুখি হন। নারী-পুরুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ তাকে ঘিরে তাদের অভাব-অভিযোগ ও প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেন।

 

স্থানীয় বাসিন্দারা মৌখিকভাবে উন্নয়ন, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, দুর্নীতি, জাতীয় রাজনৈতিক সংকট এবং মুক্তাগাছার দীর্ঘদিনের অবহেলিত সমস্যাগুলো নিয়ে প্রশ্ন করেন। প্রতিটি প্রশ্ন মনোযোগ দিয়ে শোনার পর তিনি তার পরিকল্পনা, প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব সমস্যাগুলোর সমাধানে সম্ভাব্য কৌশল তুলে ধরেন।

 

এড. মতিউর রহমান আকন্দ বলেন—

“মুক্তাগাছার উন্নয়ন থেমে থাকবে না। দীর্ঘদিন ধরে যেসব সমস্যা অবহেলিত হয়ে আছে, সেগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে সমাধান করতে চাই। জনগণের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময়ই পরিবর্তনের পথ দেখায়।”

 

মাদক ও দুর্নীতি বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তিনি বলেন—

“মাদক একটি পরিবারই নয়, পুরো সমাজকে ধ্বংস করে দেয়। এজন্য পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রকে সমন্বিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করাই আমার অবস্থান।”

 

শিক্ষা ও কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে তিনি বলেন—

“যুব সমাজকে দক্ষ করে তোলা ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়। মুক্তাগাছায় কারিগরি শিক্ষা সম্প্রসারণ ও তরুণদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে হবে।”

 

জনতার সঙ্গে এ ধরনের উন্মুক্ত মতবিনিময় স্থানীয়দের মধ্যে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। অনেকেই মনে করছেন, সাধারণ মানুষের সমস্যা ও প্রত্যাশাকে সামনে রেখে নেতার এভাবে সরাসরি কথা বলা রাজনৈতিক আস্থাকে আরও দৃঢ় করবে।