এনপিএসের ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সম্মাননা স্মারক পেলেন সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকার
- আপডেট সময় : ০৬:৪০:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ১১ বার পড়া হয়েছে

মোঃ রাতুল আহমেদ -গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত গণমাধ্যম ও মানবাধিকার সংস্থা ন্যাশনাল প্রেস সোসাইটি (এনপিএস)–এর ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কমিটির আয়োজনে ত্রিবার্ষিক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল ১০.০০ ঘটিকায় রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ বাংলাদেশ শিশুকল্যাণ পরিষদের কনফারেন্স হলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো: নিয়ামত আলি -এনপিএস কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা ও “দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই”–এর আহ্বায়ক।
প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যাপক ড. আসিফ মিজান, ডিসি, দারুসসালাম ইউনিভার্সিটি (সোমালিয়া)।
সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান জনাব মাহবুবুল ইসলাম।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মহাসচিব মো. নাজির আহমেদ।
দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা কমিটির সভাপতি, সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ৫ শতাধিক প্রতিনিধি এতে অংশ নেন।
ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এনপিএস কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদ নতুনভাবে গঠিত হয়। পাশাপাশি সংগঠনের সাংবাদিকতা, মানবাধিকার ও সাংগঠনিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখা সদস্যদের সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। তারমধ্যে গোপালগঞ্জ জেলা থেকে
বিশেষ সম্মাননা পেলেন সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকার
গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি ও পেশাদার সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকারকে সংস্থার সাংগঠনিক কার্যক্রমে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
তার এই সম্মাননায় গোপালগঞ্জ ও পিরোজপুর জেলা শাখার সদস্যরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। গোপালগঞ্জের বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরাও তাকে অভিনন্দন জানিয়ে এনপিএসের কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানান।
সম্মাননা গ্রহণের পর সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকার তার বক্তব্যে বলেন—
“গোপালগঞ্জ জেলা মানবতা, আদর্শ ও মুক্তচিন্তার জন্য উজ্জ্বল ভূমিকা রেখে চলেছে। এই জেলার মানুষের সমর্থন আমাকে দায়িত্ব পালনে অনুপ্রাণিত করেছে। এনপিএস আজ মানবতার সেবায় একটি যুগান্তকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।”
তিনি আরও জানান যে,
সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মাহবুবুল ইসলাম ও সাবেক মহাসচিব শারমিনা মাহবুব লাবনীর উৎসাহ, সুপরিকল্পিত দিকনির্দেশনা এবং আইনগত সহায়তার কারণেই তিনি সংগঠনে তার বর্তমান অবস্থানে উন্নীত হতে পেরেছেন।
তাদের প্রতি তিনি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
শেষে তিনি নিজের জন্য এবং গোপালগঞ্জবাসীর জন্য সবার কাছে দোয়া ও আশীর্বাদ কামনা করেন।


















