ঢাকা ১২:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শিবগঞ্জে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে জামায়াত প্রার্থীর মতবিনিময় সভা মনুষ্যত্বের চর্চায় শিক্ষকতা, সত্যের সন্ধানে সাংবাদিকতা’এম নজরুল ইসলাম খান বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর জব্বারকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন গজারিয়া সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময় করেন মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী কামরুজ্জামান রতন কেশবপুরে জেন্ডার সচেতনতা ও সহিংসতা  প্রতিরোধ বিষয়ক এক দিনের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মোরেলগঞ্জে কোরআন খতম ও দোয়া অনুষ্ঠিত ফুলপুরে ছাগলে ধানক্ষেত খাওয়াকে কেন্দ্র করে তাসলিমা গুরুতর আহত আটক মহিদুল রামপালে বাক প্রতিবন্ধী দিপালী শীল কে ঘর নির্মাণ করে দিলেন  লায়ন ড. ফরিদ পটুয়াখালী ভার্সিটির, এএনএসভিএম অনুষদে নষ্ট অধিকাংশ প্রজেক্টর, নেই সাউন্ড সিস্টেম: চরম ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা মেট্রোরেল দুর্ঘটনায় নিহত আবুল কালাম আজাদের পরিবারকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকার সহায়তা

২০ মের মধ্যে ঢাকার হোটেল-রেস্তোরাঁ নিবন্ধন না করলে ব্যবস্থা: শ্রম উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৫:১৭:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫ ৭৪ বার পড়া হয়েছে
Jbangla.com অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

২০ মের মধ্যে রাজধানীর যেসব দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান শ্রম আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

 

আজ রোববার (৪ মে) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা জানান।

 

শ্রম উপদেষ্টা বলেন, ঢাকার সব আবাসিক হোটেল, রেস্তোরাঁ, সুপারশপ, শপিং মল ও বড় মার্কেটের দোকানপাটকে শ্রম আইনের আওতায় আনতে হবে। ২০০৬ সালের শ্রম আইনের ৩২৬ ধারার আলোকে এসব প্রতিষ্ঠানকে বাধ্যতামূলকভাবে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে।

 

শ্রম উপদেষ্টা আরও জানান, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের পরিদর্শকেরা ঢাকা মহানগরের সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করবেন এবং আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনতে সংশ্লিষ্টদের উদ্বুদ্ধ করবেন।

 

ড. সাখাওয়াত হোসেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সতর্ক করে বলেন, ২০ মের মধ্যে যেসব দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান শ্রম আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

মতবিনিময় সভায় শ্রমসচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের শ্রম আইনের ৩২৬ ধারায় বলা হয়েছে, সরকার প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো কারখানা বা কোনো শ্রেণির কারখানা স্থাপন, সম্প্রসারণের জন্য অনুমতি এবং রেজিস্ট্রি করার নির্দেশ দিতে পারে। সেই সঙ্গে নির্ধারিত ফি প্রদান ও লাইসেন্স নবায়নের বিধানও রয়েছে।

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

২০ মের মধ্যে ঢাকার হোটেল-রেস্তোরাঁ নিবন্ধন না করলে ব্যবস্থা: শ্রম উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৫:১৭:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

 

২০ মের মধ্যে রাজধানীর যেসব দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান শ্রম আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

 

আজ রোববার (৪ মে) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা জানান।

 

শ্রম উপদেষ্টা বলেন, ঢাকার সব আবাসিক হোটেল, রেস্তোরাঁ, সুপারশপ, শপিং মল ও বড় মার্কেটের দোকানপাটকে শ্রম আইনের আওতায় আনতে হবে। ২০০৬ সালের শ্রম আইনের ৩২৬ ধারার আলোকে এসব প্রতিষ্ঠানকে বাধ্যতামূলকভাবে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে।

 

শ্রম উপদেষ্টা আরও জানান, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের পরিদর্শকেরা ঢাকা মহানগরের সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করবেন এবং আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনতে সংশ্লিষ্টদের উদ্বুদ্ধ করবেন।

 

ড. সাখাওয়াত হোসেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সতর্ক করে বলেন, ২০ মের মধ্যে যেসব দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান শ্রম আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

মতবিনিময় সভায় শ্রমসচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের শ্রম আইনের ৩২৬ ধারায় বলা হয়েছে, সরকার প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো কারখানা বা কোনো শ্রেণির কারখানা স্থাপন, সম্প্রসারণের জন্য অনুমতি এবং রেজিস্ট্রি করার নির্দেশ দিতে পারে। সেই সঙ্গে নির্ধারিত ফি প্রদান ও লাইসেন্স নবায়নের বিধানও রয়েছে।