ঢাকা ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রক্ষাত সংগীতশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাস ও বরিশালের বাউল ছালমা দর্শক মাতালেন মাদারীপুরে জামালপুর সকল থানার অফিসার ইনচার্জগণের বিদায় সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত এনপিএসের ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সম্মাননা স্মারক পেলেন সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকার কেশবপুরে যুবদল নেতা উজ্জ্বলের জানাজায়  ভাই হত্যার বিচার চাইলেন কাউন্সিলর বাবু ১১ ডিসেম্বর কৃষকদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিক উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত গাইবান্ধা জেলার নাগরিক প্লাটফম এর সদস্যদের নাগরিকদের অধিকার ও প্রাপ্যতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে যুবক আটক কেশবপুরের মঙ্গলকোটে সোনাতন ধর্মালম্বীদের  সাথে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থীর মতবিনিময় মুক্তাগাছায় জনতার মুখোমুখি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ দুমকি উপজেলায়, যৌতুক মামলার প্রধান আসামি বগুড়া থেকে গ্রেপ্তার

নরসিংদীতে বিপুল পরিমাণ মাদক আলামত গোপন ও দুর্নীতির অভিযোগে ৬ পুলিশ সদস্যের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:১৪:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫ ১৫০ বার পড়া হয়েছে
Jbangla.com অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি।

নরসিংদীতে উদ্ধারকৃত বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ফেনসিডিল যথাযথভাবে আদালতে উপস্থাপন না করে তা গোপন, বিকৃতি ও দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগে জেলা গোয়েন্দা শাখা এবং সদর কোর্টে কর্মরত ৬ জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে।

তদন্তে জানা যায়, বিভিন্ন তারিখে উদ্ধারকৃত ৯৬ কেজি গাঁজা ও ১৩০ বোতল ফেনসিডিলের প্রকৃত তথ্য গোপন করে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য উপস্থাপন করা হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক এসি ডিবি এস এম কামরুজ্জামান, পুলিশ পরিদর্শক জাকির হোসেন, এসআই আঃ গাফফার, এসআই শামিনুর রহমান, কনস্টেবল রোমান মিয়া এবং নারী কনস্টেবল কামরুন নাহার।

অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, অভিযুক্তরা আলামত জমা না দিয়ে তা গোপনে রাখেন, ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করেন এবং কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে সহকর্মীদের ভয়ভীতি দেখিয়ে নাম অন্তর্ভুক্ত করতে বাধ্য করেন। মালখানার ইনচার্জ এসআই শামিনুর রহমান ও কনস্টেবল কামরুন নাহার একাধিকবার নিয়মভঙ্গ করেছেন বলে তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।

এছাড়াও এসআই গাফফার আদালতের নির্দেশ অমান্য করে আলামত ধ্বংসের আবেদন প্রক্রিয়ায় অনিয়ম করেন। কনস্টেবল রোমান মিয়ার বিরুদ্ধেও আলামত জালিয়াতির চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে সকল অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাওয়ায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট প্রতিবেদন প্রেরণ করা হয়েছে। এ প্রতিবেদন এবং মাদক বিক্রি অপরাধ তদন্ত কমিটির কাছে প্রমাণিত হওয়ার পর সাবেক ডিবির ওসি কামরুজ্জামান গং নরসিংদীর পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করাচ্ছে , পুলিশ সুপার বলেন সংবাদ গুলো সম্পন্ন মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন আমার পার্সোনাল ও পারিবারিক লাইফ দুর্নীতিবাজ কামরুজ্জামান মিডিয়ার সামনে প্রকাশ করেছে যেই তিনটি টাকা প্রেরণের কথা প্রকাশ করা হয়েছে এগুলো আমি বিভিন্ন অনুদান দিয়েছি আমার টাকা সে প্রেরণ করেছে আমি অফিসিয়াল কাজে বিজি ছিলাম তাই এগুলো অনুদান হিসেবে আমার টাকা সে পাঠিয়েছেএবং
৫০ লাখ টাকার যে ঘটনা এটা সম্পূর্ণ পারিবারিক।এটা কোন ঘুষ লেনদেনের টাকা না আমার আত্মীয়-স্বজনের ব্যবসার টাকা সম্পূর্ণ কাগজপত্র আমার কাছে আছে, প্রকাশিত সংবাদগুলো মিথ্যা বানোয়াট আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

নরসিংদীতে বিপুল পরিমাণ মাদক আলামত গোপন ও দুর্নীতির অভিযোগে ৬ পুলিশ সদস্যের

আপডেট সময় : ০৩:১৪:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫

 

তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি।

নরসিংদীতে উদ্ধারকৃত বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ফেনসিডিল যথাযথভাবে আদালতে উপস্থাপন না করে তা গোপন, বিকৃতি ও দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগে জেলা গোয়েন্দা শাখা এবং সদর কোর্টে কর্মরত ৬ জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে।

তদন্তে জানা যায়, বিভিন্ন তারিখে উদ্ধারকৃত ৯৬ কেজি গাঁজা ও ১৩০ বোতল ফেনসিডিলের প্রকৃত তথ্য গোপন করে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য উপস্থাপন করা হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক এসি ডিবি এস এম কামরুজ্জামান, পুলিশ পরিদর্শক জাকির হোসেন, এসআই আঃ গাফফার, এসআই শামিনুর রহমান, কনস্টেবল রোমান মিয়া এবং নারী কনস্টেবল কামরুন নাহার।

অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, অভিযুক্তরা আলামত জমা না দিয়ে তা গোপনে রাখেন, ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করেন এবং কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে সহকর্মীদের ভয়ভীতি দেখিয়ে নাম অন্তর্ভুক্ত করতে বাধ্য করেন। মালখানার ইনচার্জ এসআই শামিনুর রহমান ও কনস্টেবল কামরুন নাহার একাধিকবার নিয়মভঙ্গ করেছেন বলে তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।

এছাড়াও এসআই গাফফার আদালতের নির্দেশ অমান্য করে আলামত ধ্বংসের আবেদন প্রক্রিয়ায় অনিয়ম করেন। কনস্টেবল রোমান মিয়ার বিরুদ্ধেও আলামত জালিয়াতির চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে সকল অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাওয়ায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট প্রতিবেদন প্রেরণ করা হয়েছে। এ প্রতিবেদন এবং মাদক বিক্রি অপরাধ তদন্ত কমিটির কাছে প্রমাণিত হওয়ার পর সাবেক ডিবির ওসি কামরুজ্জামান গং নরসিংদীর পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করাচ্ছে , পুলিশ সুপার বলেন সংবাদ গুলো সম্পন্ন মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন আমার পার্সোনাল ও পারিবারিক লাইফ দুর্নীতিবাজ কামরুজ্জামান মিডিয়ার সামনে প্রকাশ করেছে যেই তিনটি টাকা প্রেরণের কথা প্রকাশ করা হয়েছে এগুলো আমি বিভিন্ন অনুদান দিয়েছি আমার টাকা সে প্রেরণ করেছে আমি অফিসিয়াল কাজে বিজি ছিলাম তাই এগুলো অনুদান হিসেবে আমার টাকা সে পাঠিয়েছেএবং
৫০ লাখ টাকার যে ঘটনা এটা সম্পূর্ণ পারিবারিক।এটা কোন ঘুষ লেনদেনের টাকা না আমার আত্মীয়-স্বজনের ব্যবসার টাকা সম্পূর্ণ কাগজপত্র আমার কাছে আছে, প্রকাশিত সংবাদগুলো মিথ্যা বানোয়াট আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই ।